Since 2003
GOPSAI MENU
× Home DiscoverAbout
About | Mission | Vision Our Approach Our History Social ResponsibilitiesStudy
Teacher's Training Engineering Computer Science Application ITI Pharmacy Paramedical Nursing Agriculture & Fishery Management Prak Shastri (Pre UG) New CourseCampus
Central Library Research and Developement Campus Connect Program Clinical Alliance Grievance Cell Placement Cell Life at Campus Digital initiative GalleryManaging Committe
President's Desk Secretary's Desk Treasurer's Desk Executive BodyOther
Career with us All Institutions Admission EnquiryTeacher Education
Gopsai Avinandan Sangha PTTI Bengal College of Teacher Education College for Teacher Education Institute for Teacher Education Anindita College for Teacher Education Excellent Model College for Teacher EducationEngg. & Technology
Institute of Science & TechnologyManagement
Institute of Science & Technology P. G. Institute of Medical Sciences Institute of Science & Technology ManagementAgriculture & Fishery
P. G. Institute of Medical SciencesPharmacy & Paramedical
P. G. Institute of Medical SciencesNursing
Anindita Institute of Nursingভূমিকা : স্বাধীনতা দিবস আমাদের জাতীয় জীবনের এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিন। প্রতি বছর ১৫ই আগস্ট, আমরা আমাদের স্বাধীনতার মহান দিনটি উদযাপন করি। ১৯৪৭ সালের এই দিনে ভারত ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্তি পেয়েছিল। এই দিনটি শুধুমাত্র একটি ঐতিহাসিক দিন নয়, এটি আমাদের জাতীয় গর্ব এবং স্বাভিমানকে উদযাপনের একটি সুযোগ। স্বাধীনতা দিবসে আমরা আমাদের দেশপ্রেম, ত্যাগ ও সংগ্রামের ইতিহাসকে স্মরণ করি এবং সেইসব মহান নেতাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই যাঁদের অসামান্য অবদানের ফলে আমরা স্বাধীনতা লাভ করেছি। আজকের এই দিনে, আমরা আমাদের দেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির জন্য নতুন করে শপথ গ্রহণ করি এবং সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা পাই।
ভারতের স্বাধীনতার ইতিহাস অনেক দীর্ঘ ও সংগ্রামী। কয়েক শতাব্দী ধরে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে ভারতীয়রা একযোগে সংগ্রাম করেছে। ১৯৪৭ সালের ১৫ই আগস্ট সেই সংগ্রামের ফলস্বরূপ ভারত স্বাধীনতা লাভ করে। এখানে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা তুলে ধরা হলো:
পটভূমি: ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আগমন এবং তাদের ধীরে ধীরে পুরো দেশকে দখল করা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অংশ হয়ে ওঠে। ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহ বা প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধ ছিল ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে প্রথম বড় সংগ্রাম, যদিও এটি সফল হয়নি।
গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা:
মুক্তিযোদ্ধাদের ভূমিকা:
স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় ভারতের মুক্তিযোদ্ধাদের ভূমিকা অপরিসীম এবং তাঁদের ত্যাগ ও সাহসের ফলস্বরূপই ভারত স্বাধীনতা লাভ করতে পেরেছে। মুক্তিযোদ্ধাদের গুরুত্ব ও ভূমিকা সম্পর্কে বিস্তারিত বিবরণ নিচে তুলে ধরা হলো:
নেতৃত্ব ও প্রেরণা:
মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ:
মুক্তিযোদ্ধাদের ত্যাগ ছিল অসীম। তাঁরা নিজেদের জীবন, সম্পদ ও পরিবার ত্যাগ করে দেশের জন্য লড়াই করেছেন। তাঁদের ত্যাগ ও সংগ্রামের ফলস্বরূপ আজ আমরা স্বাধীন ও স্বাধীনতার পূর্ণ সুবিধা ভোগ করতে পারছি।
মুক্তিযোদ্ধাদের এই আত্মত্যাগ ও সংগ্রাম দেশের মানুষের মধ্যে দেশপ্রেম ও গর্বের অনুভূতি সৃষ্টি করে। তাঁদের প্রতি আমাদের চিরকালের শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা থাকা উচিত, কারণ তাঁদেরই ত্যাগের জন্য আজ আমরা একটি স্বাধীন দেশের নাগরিক।
ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের পর বহু বীর ও বীরাঙ্গনার আত্মত্যাগ ও সংগ্রামের ফলস্বরূপ ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীন হয়। এই দিনটি ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন রকম অনুষ্ঠান ও কার্যক্রমের মাধ্যমে উদযাপন করা হয়।
স্বাধীনতা দিবসের উদযাপন:
স্বাধীনতার পরিণাম:
স্বাধীনতার পর ভারত একটি গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৫০ সালের ২৬শে জানুয়ারি ভারতের সংবিধান কার্যকর হয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করা বিপ্লবীদের স্মরণে স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হয়।
ভারতের স্বাধীনতার ইতিহাস শুধু একটি দেশের স্বাধীনতা অর্জনের গল্প নয়, এটি একটি জাতির অবিচল সংকল্প, ত্যাগ ও সাহসের প্রমাণ।
দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে স্বাধীনতা রক্ষা ও তার ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করার জন্য আমাদের ভূমিকা :
স্বাধীনতা রক্ষা ও তার ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করার জন্য আমাদের প্রত্যেককে দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে ভূমিকা রাখতে হবে। শুধুমাত্র সরকারের উপর নির্ভর না করে ব্যক্তিগত ও সামাজিক পর্যায়ে সচেতনতা ও দায়িত্বশীলতা বৃদ্ধি করতে হবে।
১. শিক্ষার গুরুত্ব:
২. গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বজায় রাখা:
৩. সামাজিক সমতা ও ন্যায় বিচার:
৪. পরিবেশ সংরক্ষণ:
৫. অর্থনৈতিক উন্নয়ন:
৬. নাগরিক সচেতনতা ও দায়িত্ব:
৭. সন্ত্রাস ও দুর্নীতি রোধ:
৮. বৈশ্বিক সংযোগ ও সহযোগিতা:
উপসংহার :
স্বাধীনতা দিবস আমাদের জাতীয় জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। এই দিনটি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে, স্বাধীনতা এক দিনের অর্জন নয়, বরং এটি বহু বছরের সংগ্রামের ফল। এই দিনটি আমাদের অতীতের গৌরবময় ইতিহাস এবং আমাদের স্বাধীনতার জন্য আত্মোৎসর্গকারী সকল বীরের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করার সুযোগ। স্বাধীনতা দিবসে আমরা শুধু আমাদের অর্জনকে উদযাপন করি না, বরং আমরা আমাদের দায়িত্ব এবং কর্তব্যকে পুনরায় মনে করি।
আজকের দিনে আমরা আমাদের দেশকে সঠিক পথে পরিচালিত করার শপথ গ্রহণ করি। স্বাধীনতার প্রকৃত মানে হলো আমরা সবাই মিলে একসাথে কাজ করবো, জাতির উন্নতি এবং সমৃদ্ধির লক্ষ্যে। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে আমরা এমন একটি দেশ উপহার দেবো যেখানে তারা শান্তি, সমৃদ্ধি এবং সম্মানের সাথে জীবনযাপন করতে পারবে। স্বাধীনতা দিবস আমাদের নতুন উদ্যমে এগিয়ে চলার প্রেরণা দেয় এবং আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে আমরা একটি স্বাধীন এবং স্বাবলম্বী জাতি।
বর্ষা ভট্টাচার্য্য,
সহ অধ্যাপিকা, বেঙ্গল কলেজ অফ টিচার এডুকেশন
Today on December 14th, the world observes World Energy Conservation Day, a day to remind the world that energy conservation is not just about reducing costs, but also about safeguarding the planet for future generations. In a world being increasingly threatened by environmental challenges, World Energy Conservation Day emphasises the importance of responsible energy consumption and urges individuals, businesses, and governments to take action toward a more sustainable future.
The fight for human rights is urgent. The time to act is now.